লাভ একচুয়ালি ২০০৩ মুভি Love Actually (2003) Movie

লাভ একচুয়ালি ২০০৩ মুভি Love Actually (2003) Movie

Love Actually (2003)

সিনেমার শুরুটা একটা এয়ারপোর্টে, narrater বলছেন, " general opinion makes out that we live in a world of hatred and greed, but I don't see that. Seems to me love is everywhere. Often it's not particularly dignified but it's always there...... If you look for it, I've got a sneaky feeling you'll find that love actually is all around" 

এতক্ষণে নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন যে সিনেমার বিষয়বস্তু "love", একটা দুটো নয়, অনেকটা  ভালোবাসার গল্প আছে এতে - কখনো সেটা ১১ বছরের ছোট্ট এক ছেলের ভালবাসা, যে সেই অল্প বয়সেই  ভাবে তার ভালোবাসার মেয়ের বিষয়ে যে সে হলো তার "she is the one"। ভালোবাসার কোনো ভাষা হয় না, তাই তো একে অপরের মুখের ভাষা না বুঝতে পারলেও দুজন মানুষ নিজেদের মনের ভাষাতে ভালোবাসে একে অপরকে। ভালোবাসার কোনো জায়গা হয়না, সেজন্যই অ্যাডাল্ট ফিল্মে অভিনয় করতে করতে প্রেমে পরে নায়ক নায়িকা। পদমর্যাদার কোনো ভেদাভেদ নেই সত্যিকারের ভালোবাসায়, ঠিক সেই জন্যই দেশের প্রধানমন্ত্রী ভালোবেসে ফেলে তার অফিসের এক স্টাফকে। ভালোবাসা আবার শুধুই আনন্দের নয় কখনো কখনো তা আবার বেদনারও। তাই জন্য নিজের বেস্ট ফ্রেন্ডের হবু বৌ এর প্রেমে পরেও তা প্রকাশ না করে নিজের মধ্যে লুকিয়ে রাখতে চায় একজন, হোক না সেটা কষ্টের। আবার নিজের প্রতিবন্ধী ভাই এর ফোন ধরার জন্য ২ বছর ধরে অপেক্ষার পর পাওয়া ভালোবাসাকেও কেও বিসর্জন দিতে পারে অক্লেশে। "love'' বা ভালোবাসা তো শুধুই প্রেমিক প্রেমিকার জন্য সীমাবদ্ধ করে রাখেননি ঈশ্বর, এটা যে সবার জন্য। বাবা ছেলে, মা মেয়ে, প্রেমিক প্রেমিকা, পুরোনো বন্ধু সবার মধ্যেই ছড়িয়ে আছে এই ভালোবাসা, যা একেবারে প্রথমেই বলা আছে ইংরেজী কোটেশনের মধ্যে। এই সিনেমার শেষটাও শুরুর মতোই এক এয়ারপোর্ট এই। 

সিনেমার আগাগোড়া Christmas বা বড়দিনকে কেন্দ্র করে, আর আজ ই তো বড়দিন। তাই আজকে এই ঘরবন্দী পরিস্থিতিতে যদি নিজের প্রিয়জনের কাছে না যেতে পারছেন তবে আফশোস না করে 2 ঘণ্টা 15 মিনিটের জন্য দেখে নিতে পারেন এই ছবিটি। আশা করি ভালো লাগবে।

রিভিউটি লিখেছেনঃ মেসিপূজারি

Post a Comment

0 Comments